Our Testimonials
What They Say

রাত ৩টের সময়ে ফোনের একটা রিং হওয়া মাত্র কল রিসিভ করেছিলেন সাথে আছি-র কর্মীরা। এই ব্যাপারটা ছুঁয়ে গিয়েছিল। সাথে আছিকে পাশে পেয়ে ভরসা পেয়েছি। প্রত্যেক মুহূর্তে দেখেছি, প্রয়োজনে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। আড্ডা দেওয়ার মতোও অনেক সঙ্গীও পেয়েছি। এখন ওদের ১০-এ ১২ নম্বর দিতে পারি। অনেকগুলো সহযোগিতার হাত পেয়েছি। এটা একটা আমাদের বড় ভরসা। ‘সাথে আছি'র সঙ্গে আমরা একদম আকঁড়ে আছি।
কমল ও মিলু গোস্বামী

উনি যখন মারা গেলেন তখন আমি ফ্ল্যাটে একা, মানসিক ভাবেও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। সেই সময়ে সাথে আছি পরমাত্মীয়ের মতো পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং কোনও কিছুতে আমার মেয়েদেরও সে ভাবে আসতে হয়নি। সাথে আছি আমাকে সমস্ত ভাবে সহায়তা করেছে। আমি ওদের কাছে কৃতজ্ঞ...আর একটা কথা না বললে অন্যায় হবে, আমার মতো বয়সের এক মহিলা একা এ রকম একটা ফ্ল্যাটে থাকছি, এটার একটা বড় ভরসা ‘সাথে আছি'।
মঞ্জু ঘোষ

খুব নিশ্চিন্ত বোধ করি।
ডাকলেই ওদের পাই। ছেলেরা বিদেশে। এই বয়সে সাথে আছি-র উপরেই ভরসা করে থাকি।
ওরা হাসিখুশি, প্রাণচ্ছল। ওদের উন্নতি হোক।
আরতি দাম

যখন যে রকম দরকার পড়েছে, সে রকমই পেয়েছি... খুবই ভাল পরিষেবা।
সুব্রত মুখোপাধ্যায় ও সোমা মুখোপাধ্যায়

একা থাকি। সাথে আছি আমার কাছে খুবই ভরসার। অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম মাঝে। ওরা ভর্তির ব্যবস্থা করে। আরও নানা অফিসিয়াল কাজও উৎরে দিয়েছে সাথে আছি-র ছেলেমেয়েরা। ওদের ছাড়া জীবন এখন ভাবতেই পারি না।
শিবশঙ্কর বসু

সানন্দার পাতায় খোঁজ পেয়েছিলাম সাথে আছি-র। তারপর থেকে ওদের সদস্য। এখন আমরা একটা পরিবারের মতো হয়ে গেছি। যে কোনও প্রয়োজনে ডাকলেই চলে আসে ওদের ছেলেমেয়েরা। কোভিডের সময়ে তো নানা ভাবে সাহায্য পেয়েছি সাথে আছি-র।
স্বপ্না দাশগুপ্ত

একা মানুষ। শারীরিক অবস্থাও ভাল নয়। সাথে আছি-র উপরে অনেকটাই নির্ভর করি। নানা প্রয়োজনে ওদের পাশে পাই। আমার শেষকৃত্যের দায়িত্বও ওদের দিয়ে রেখেছি। নিয়মিত যোগাযোগ রাখে সাথে আছি। তাতে একাকীত্ব অনেকটাই কাটে আমার।